শনিবার ১৩ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ ২৯শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ই-পেপার   শনিবার ১৩ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ


প্রার্থিতা বাতিলের ক্ষমতা আরপিও থেকে বাদ দিচ্ছে না ইসি
প্রকাশ: ৩১ আগস্ট, ২০২০, ২:৪৮ অপরাহ্ণ |
অনলাইন সংস্করণ

প্রার্থিতা বাতিলের ক্ষমতা আরপিও থেকে বাদ দিচ্ছে না ইসি

মুক্তধারা ডেস্কঃ

প্রার্থিতা বাতিলের যে ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) দেওয়া হয়েছে, সেটা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও)-১৯৭২ থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি আরপিও থেকে কোনো মৌলিক বিষয়ই বাদ যাচ্ছে না।

নির্বাচন কমিশন ভবনে বৈঠক শেষে সোমবার (৩১ আগস্ট) সন্ধ্যায় ইসি সচিব মো. আলমগীর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

আরপিওকে বাংলা আইনে রূপান্তর করার খসড়ায় প্রার্থিতা বাতিলের ক্ষমতা বাদ দেওয়াসহ অর্থাৎ আরপিওর ৯১(ই) ধারাসহ ১০টি মৌলিক বিষয় তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল নির্বাচন কমিশন। যেই বিষয়গুলো আইনের বিধিমালায় যুক্ত করতে চেয়েছিল ইসি।

নির্বাচন কমিশন কেন নিজের ক্ষমতা নিজেই বাদ দিতে চাইছে, এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, নিজের ক্ষমতা নিজে ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কমিশনের কোনো ক্ষমতাই খর্ব করা নয়, বরং যা আছে মৌলিক, তার সবই ঠিক থাকবে। আইনের (আরপিও) মৌলিক কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না, শুধু বাংলায় করা হচ্ছে। এটিকে আইনেও রূপান্তর করা হচ্ছে না।

তিনি বলেন, আরপিওটি অনেক বড় আইন। এটাকে ছোট করার প্রস্তাব এসেছে। এজন্য বলা হয় যে, যেটি আইনে দরকার নেই, সেটি বিধিমালায় যাবে। অনেক কথা লেখা ছিল তা আইনের সঙ্গে যায় না। স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ সালে যখন আইনটি করা হয়েছিল, সেই সময় বিধিমালা করা অনেক সময় সাপেক্ষ বিষয় ছিল। আরেকটা বিষয় আপানারা জানেন যে, আইন সহজে পরিবর্তন করা যায় না। এজন্য সরকার বা নীতি নির্ধারকদের ক্ষেত্রে যে নির্দেশনা রয়েছে, তা হলো-আইন যখন করবেন, তার প্রসিডিউরগুলো বিধিতে রাখবেন।

মো. আলমগীর বলেন, প্রার্থিতা বাতিলের ক্ষমতা বিধিতে রাখতে গিয়ে হয়তো কমিশন আইন থেকে ভুল করে হোক বা বোঝাপড়ার মাধ্যমে হোক সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, এটা আইনে থাকবে না, বিধিতে যাবে। আর আইন মন্ত্রণালয় বলেছে যে, এটা কোর্টের বিষয়। আর কোর্টের বিষয় বিধিতে রাখা যায় না। তারা নয় দশটা বিষয় আইনেই রাখতে বলেছে।

তিনি বলেন, কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী, আইনে না থাকলেও বিধিতে রাখা হতো। যেহেতু আইন মন্ত্রণালয় আইনেই রাখতে বলেছে এটাকে শক্তিশালী রাখার জন্য, তাই আইনেই রাখা হচ্ছে।

আরপিওর ৯১(ই) ধারায় বলা হয়েছে- নির্বাচনে অবৈধ বা আইন পরিপন্থী কোনো কাজ প্রার্থী বা তার এজেন্ট বা তার পক্ষে অন্য যে কোনো ব্যক্তি জড়িত রয়েছে বলে কমিশনের দৃষ্টিগোচর হয় বা অভিযোগ আসে, তবে কমিশন তা তদন্ত করার জন্য নির্দেশ দিতে পারবে। তদন্তে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে, তবে সেই প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবে নির্বাচন কমিশন।




সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত

 

প্রকাশক ও সম্পাদক
মোঃ আজিম হোসেন
ঠিকানাঃ আ: করিম ভবন, রাড়িমহল, চরবাড়িয়া, বরিশাল সদর উপজেলা, বরিশাল।

 

যোগাযোগ
মোবাইলঃ 01782212626
মেইলঃ msuhad@gmail.com

Design & Developed by
  ভারতে করোনা পরিস্থিতির ফের অবনতি   বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত-মৃত্যুর সবশেষ   এবার নেপালের জন্য আম উপহার পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   বাংলাদেশিদের জন্য ব্রিটেনে মাস্টার্স প্রোগ্রামে বৃত্তি ঘোষণা   দাড়ি কামাতে মোদিকে ১০০ টাকা পাঠালেন চা বিক্রেতা   ফিলিস্তিনিদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে ইসরায়েলের হামলা   ইসরাইলকে হুশিয়ারি ফিলিস্তিনের   এটিএম শামসুজ্জামানের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক   ‘বক্সিং ডে টেস্ট’ আসলে কী?   কাতারে রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বাংলাদেশি নারী উদ্যোক্তাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ   সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ করল সৌদি   মোসাদের নতুন পরিচালক ‘ডি’ কে?   গুগলের বিরুদ্ধে মামলা করছে যুক্তরাষ্ট্র   হাসিনা-মোদি বৈঠকে স্বাক্ষর হতে পারে ৯টি সমঝোতা স্মারক   ৬১০ মাদরাসা বন্ধ করে দিচ্ছে ভারত   শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়াল বৈঠক ১৭ ডিসেম্বর   বাইডেনের কাছে অলৌকিক কিছু চায় না ইইউ, তবে…   এবার আমেরিকার ক্রিকেট লিগে বিনিয়োগ করছেন শাহরুখ   করোনার দ্বিতীয় ধাক্কার মধ্যেই নিউইয়র্কে খুলছে স্কুল   বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর আটজনই প্রযুক্তিখাতের উদ্যোক্তা