বিসিএস ও এফসিপিএসের প্রস্তুতি একই সঙ্গে নিয়েছি
|
![]() মুক্তধারা ডেস্কঃ ৩৯তম বিশেষ বিসিএসে (স্বাস্থ্য) প্রথম এবং ৩৮তম বিসিএসে (স্বাস্থ্য) তৃতীয় হয়েছেন ডা. নীলিমা ইয়াসমিন। বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত। বিসিএস প্রস্তুতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন গোলাম মোর্শেদ সীমান্ত সুনির্দিষ্টভাবে বিসিএসের জন্য কখন থেকে প্রস্তুতি নিয়েছেন? দৈনন্দিন পড়াশোনার রুটিন কেমন ছিল? কিন্তু আমাদের (মেডিক্যালের শিক্ষার্থী) জন্য জন্য বিষয়টা এমন না, আমাদের বিভিন্ন ব্যাপার নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। আমি যখন এফসিপিএসের (ফেলো অব কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস) জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, ওই সময়টায় আবার বিসিএসের জন্যও প্রস্তুতি নিতে হয়েছে। বাচ্চাটাও ছোট ছিল, আমি বিসিএসের জন্য নিয়মিত টানা ছয়-সাত মাস পড়েছি। পরীক্ষার আগে কোচিংয়ের নমুনা পরীক্ষাগুলোতেও ভালো করেছি। দীর্ঘদিন ধরে আমি অপেক্ষা করছিলাম সার্কুলারের জন্য। আমার প্রস্তুতি খু্ব ভালো ছিল। আপনি কোথায় কোথায় পড়াশোনা করেছেন, ফলাফল কেমন ছিল? বিসিএস পরীক্ষায় স্বাস্থ্য ক্যাডারে ভালো করার উপায়? সচরাচর প্রার্থীদের মাথায় বিসিএস নিয়ে যেসব প্রশ্ন আসে, সেগুলো কী আর এগুলোর উত্তরই বা কী, নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলুন? বেশির ভাগ বিসিএসপ্রার্থীর মনে এই প্রশ্নটা আসে যে—এই কয়েক মাসে কি গণিত শেষ করা সম্ভব! যদি কেউ সাম্প্রতিক ঘটনা সম্পর্কে খোঁজ রাখেন এবং নিয়ম করে প্রতি মাসে পড়েন, তাহলে ঘাটতি অনেকটাই পূরণ সম্ভব বলে মনে করি। নিজের দুর্বলতার জায়গায় সবচেয়ে বেশি নজর দিতে হবে। বিসিএস বড় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। কোনো প্রার্থীর প্রথমবারই যে চান্স হয়ে যাবে, তা নয়। যে যে বিভাগে সে বিভাগ অনুযায়ী বুঝে পড়াশোনা করলে সফল হওয়া সহজ হবে। |